বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে
বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে এই সম্পর্কে জানতে চাইলে আমাদের এই পোস্টটি পড়তে পারেন। যে কোন দেশে ভ্রমণ করার জন্য সর্বপ্রথম যে কাজটি করতে হয় সেটি হল ভিসার অনুমোদন নেওয়া।
আজকের এই পোষ্টের মধ্যে আমরা জানবো বাংলাদেশের জন্য ঠিক
কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে ২০২৪ সালে এসে।
বাংলাদেশের জন্য ভিসা খোলা সম্পর্কিত আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যর সূচিপত্র
- বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে
- বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়াই যে সকল দেশে প্রবেশ করতে পারবেন
- বাংলাদেশ থেকে যেসব দেশে অন অ্যারাইভাল (VoA) ভিসায় যাওয়া যাবে
- বাংলাদেশ থেকে ই ভিসা নিয়ে যেসব দেশে প্রবেশ করতে পারবেন
- বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে সম্পর্কিত কিছু প্রশ্নোত্তর
- বাংলাদেশ থেকে কম খরচে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
- লেখক এর শেষ কথা
বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে
বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে চলুন জেনে নেই। যে কোন দেশে ভ্রমণ করার জন্য সর্বপ্রথম যে কাজটি করতে হয় সেটি হল ভিসার অনুমোদন নেওয়া। সেই ক্ষেত্রে প্রতিটি দেশেরই ভিসা অনুমোদন এর বিষয়টার জন্য কিছু বিধি নিষেধ থেকে থাকে। যেমন কয়েকটা দেশ রয়েছে যারা আরো অন্যান্য দেশে তাদের ভিসা প্রদান করে না। আর যদিও করে থাকে তাহলে সেটা শর্তসাপেক্ষে প্রদান করে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে সেটা অবশ্যই জানা প্রয়োজন।
আরও পড়ুনঃ কিভাবে করতে হয় জেনে নিন বিস্তারিত
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যারা ভ্রমণ প্রেমিক মানুষ তাদের মনেই অনেক বেশি এই প্রশ্নটা
জানতে পারে যে কোন কোন দেশে ভিসা খোলা আছে বাংলাদেশের জন্য এইটা নিয়ে। বাংলাদেশ
থেকে কিছু কিছু দেশের সরাসরি অনুমোদন না পেলেও অন্য দেশ হয়ে সেই দেশের ভিসা
অনুমোদন নেওয়া যায় তবে সেটা সময় সাপেক্ষে। তাহলে আসুন প্রথমে জেনে নেওয়া যাক
ভিসার শ্রেণিবিভাগ সম্পর্কে। অথবা ভিসা কয় প্রকার সেই সম্পর্কে। ভিসা হচ্ছে
সর্বমোট ১১ প্রকার সেগুলো হল।
- পর্যটক ভিসা
- স্টুডেন্ট ভিসা
- ব্যবসায়ী ভিসা
- অফিসিয়াল ভিসা
- ওয়ার্ল্ড ভিসা
- সাংবাদিক ভিসা
- ইনভেস্টার ভিসা
- স্পাউস ভিসা
- ফ্যামিলি ভিসা
- ওয়ার্ক ভিসা
- ইমিগ্রেন্ট ভিসা
সাধারণভাবে ভিসার এই কয়েকটি ভাগ রয়েছে তবে সব দেশ থেকে বাংলাদেশের জন্য উক্ত ক্যাটাগরি গুলোতে ভিসা প্রদান করে থাকে না আবার কিছু কিছু দেশ রয়েছে সংস্থা ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশের নাগরিকদের ভিসা প্রদান করে থাকে চলুন জেনে নেই তাহলে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা রয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়াই যে সকল দেশে প্রবেশ করতে পারবেন
সব রিকোয়ারমেন্ট | জেনে নেওয়ার পর | বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে | ভিসা ছাড়া যে ৪২টি দেশে | খুব সহজেই যেতে পারেন |
---|---|---|---|---|
ভুটান | ডোমিনিকা | কিরিবাস | কমোরো দ্বীপপুঞ্জ | সোমালিয়া |
কম্বোডিয়া | গ্রেনাডা | মাইক্রোনেশিয়া | জিবুতি | টোগো |
মালদ্বীপ | হাইতি | নিউয়ে | গিনি-বিসাউ | |
নেপাল | জামাইকা | সামোয়া | লেসোথো | |
শ্রীলঙ্কা | মন্টসেরাট | ভানুয়াটু | মাদাগাস্কার | |
পূর্ব তিমুর | সেন্ট কিটস এবং নেভিস | টুভালু | মৌরিতানিয়া | |
বলিভিয়া | সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস | লেসোথো | মোজাম্বিক | |
বাহামাস | ট্রিনিডাড ও টোব্যাগো | গাম্বিয়া | রুয়ান্ডা | |
বার্বাডোস | কুক দ্বীপপুঞ্জ | বুরুন্ডি | সেশেল | |
ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপসমূহ | ফিজি | কেপ ভার্দে | সিয়েরা লিওন |
বাংলাদেশ থেকে যেসব দেশে অন অ্যারাইভাল (VoA) ভিসায় যাওয়া যাবে
বাংলাদেশ
থেকে যেসব দেশে অন অ্যারাইভাল (VoA) ভিসায় যাওয়া যাবে আসুন জেনে নেই সেই
সম্পর্কে। ভিসা অন অ্যারাইভাল (VOA) নামেও পরিচিত, এগুলি প্রবেশের পোর্টে
দেওয়া হয়। এটি ভিসা-মুক্ত প্রবেশের থেকে আলাদা, যেখানে কোনও ভিসার
প্রয়োজন নেই, কারণ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে যাওয়ার আগে ভিজিটরকে এখনও আগমনের
ভিসা পেতে হবে।
অন | অ্যারাইভাল | ভিসা |
---|---|---|
বাহরাইন | কোমোরোস | নেপাল |
ভুটান | গিনি-বিসাউ | সিয়েরা লিওন |
বুরুন্ডি | মাদাগাস্কার | সোমালিয়া |
কম্বোডিয়া | মালদ্বীপ | শ্রীলংকা |
কাবো ভার্দে | মৌরিতানিয়া | তিমুর-লেস্তে |
বাংলাদেশ থেকে ই ভিসা নিয়ে যেসব দেশে প্রবেশ করতে পারবেন
বাংলাদেশ থেকে | ই ভিসা নিয়ে | যেসব দেশে প্রবেশ করতে |
---|---|---|
আলবেনিয়া | বুর্কিনা ফাসো | নিরক্ষীয় গিনি |
অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা | ক্যামেরুন | পাপুয়া নিউ গিনি |
বেনিন | গণপ্রজাতান্ত্রিক কঙ্গো | ইথিওপিয়া |
বুর্কিনা ফাসো | আইভরি কোস্ট | গ্যাবন |
বতসোয়ানা | জিবুতি | গিনি |
ইন্দোনেশিয়া | মায়ানমার | তাজিকিস্তান |
কাজাখস্তান | নাইজেরিয়া | উগান্ডা |
কিরগিজস্তান | কাতার | উজবেকিস্তান |
মালাউই | সাও টোমে এবং প্রিনসিপে | ভিয়েতনাম |
মালয়েশিয়া | দক্ষিণ সুদান | জাম্বিয়া |
মোজাম্বিক | সুরিনাম | জিম্বাবুয়ে |
বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে সম্পর্কিত কিছু প্রশ্নোত্তর
প্রশ্ন। কোন দেশে বাংলাদেশ থেকে সহজে ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া যায়?
উত্তর। এস্তোনিয়া। এস্তোনিয়া গৃহীত কাজের ভিসা আবেদনের উচ্চ হাড়ের জন্য পরিচিত এটি একটি কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য খুবই সহজ দেশ হিসেবে পরিচিত।
প্রশ্ন। ইউরোপের ভিসার দাম কত?
উত্তর। ৬ লাখ থেকে ৮ লাখ পর্যন্ত। তবে ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে তা দেশ অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
প্রশ্ন। ভিসা সর্বমোট কয় প্রকার?
উত্তর। ১১ প্রকার।
প্রশ্ন। বাংলাদেশীদের কি ফিজি যেতে ভিসা লাগে?
উত্তর। বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলে আপনার ফিজি ভিসা লাগবে না।
প্রশ্ন। বাংলাদেশ থেকে অভিবাসনের জন্য কোন দেশ ভালো?
উত্তর। আপনি যদি অভিবাসন করতে চান তবে কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়া সেরা বিকল্প।
প্রশ্ন। কানাডায় বাংলাদেশী কতজন?
উত্তর। বাংলাদেশী কানাডিয়ান সম্প্রদায় আনুমানিক ১০০০,০০০ এর বেশি।
প্রশ্ন। বাংলাদেশের টুরিস্ট ভিসা কি চালু আছে?
উত্তর। হ্যাঁ, ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশ ভ্রমণের জন্য ভিসার প্রয়োজন।
প্রশ্ন। বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা পেতে কতদিন লাগে?
উত্তর। বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা পেতে আবেদন প্রক্রিয়াকরণের সময় দুই সপ্তাহ লাগে।
বাংলাদেশ থেকে কম খরচে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
বাংলাদেশ থেকে কম খরচে যে সকল দেশে যাওয়া যায় আসুন সে সম্পর্কে বিস্তারিত একটু জেনে নিই। ঘুরতে আমাদের সবারই ভালো লাগে আর সেটা যদি হয় দেশের বাইরে তাহলে তো কোন কথাই নেই। তবে বাইরে ঘুরতে যাওয়ার জন্য প্রথমে বিবেচনা করতে হয় বেশি খরচে কথা। এই খরচের জন্যই বিদেশে ঘুরতে যাওয়া সম্ভব হয় না অনেকেরই।
তবে বর্তমান সময়ে কিছু সুন্দর ট্রাভেল ডেস্টিনেশন আছে। যেখানে আপনিও খুব কম
খরচেই ঘুরে আসতে পারবেন। আজ এই আর্টিকেলটির মধ্যে আমরা এশিয়ার এমন পাঁচটি দেশের
কথা তুলে ধরব যেখানে আপনি স্বল্প খরচে ঘুরে আসতে পারবেন।
থাইল্যান্ডঃ দুর্দান্ত খাবার, দুর্দান্ত জলবায়ু, ও আকর্ষণীয় সংস্কৃতি
এবং দুর্দান্ত সৈকতের পাশাপাশি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সর্বাধিক ভ্রমণকৃত দেশ হল
থাইল্যান্ড। একে হাসির দেশও বলা হয়ে থাকে। থাইল্যান্ড দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মূল
ভূখণ্ডের প্রাণকেন্দ্র। যেহেতু ব্যাংকক একটি আন্তমহাদেশীয় ফ্লাইট এবং এখানে
তুলনামূলকভাবে ভালো অবকাঠামো আছে।
তাই দেশটির বেশিরভাগ বিদেশি দর্শনার্থীদের জন্য এই অঞ্চলের প্রবেশদ্বার। প্রতি বছরই থাইল্যান্ডের ভ্রমণকারীর সংখ্যা লক্ষ লক্ষ হয়ে থাকে। থাইল্যান্ড মূলত কম খরচে ভ্রমণের জন্য বিখ্যাত। ব্যাংকক এবং পাতায়ার মতো জনপ্রিয় জায়গা গুলোতে ২০০০৳ থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে বেশ ভালো মানের হোটেলও পাওয়া যায়। চলুন একটি মজার বিষয় জেনে নেওয়া যাক থাইল্যান্ডে চাং মাই এ টাইগার কিংডম নামে একটি চিড়িয়াখানায় বাঘের লেজ দিয়ে কান চুলানোর ইচ্ছেও পূরণ করতে পারবেন আপনি।
কথাটি শুনতে হাস্যকর হলেও এটি একটি সম্পূর্ণ বাস্তব ঘটনা। থাইল্যান্ডে ঘোরার মত
অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা রয়েছে এবং ছবি তোলার জন্য থাইল্যান্ড খুবই সুন্দর
একটি জায়গা। থাইল্যান্ডের মুদ্রা হল বাথ। থাইল্যান্ডের এক বাথ সমান ২.৭৪ টাকা।
এছাড়াও থাইল্যান্ডের রাজধানী হলো ব্যাংকক অনেকেই জানেন এই বিষয়টি।
জনপ্রিয় ভ্রমণের স্থান থাইল্যান্ডের মধ্যে ব্যাংকক, পাতায়া এবং ফি ফি
আইল্যান্ড।
মালয়েশিয়াঃ বিদেশ ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশের
টুরিস্টদের কাছে পাঁচটি দেশের মধ্যে প্রথমেই মালয়েশিয়া দেশটি শুরুর দিকে থাকবে,
কেননা গত দুই তিন বছরের রেকর্ড সংখ্যক টুরিস্ট বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া ভ্রমণ
করেছে মালয়েশিয়ার জনপ্রিয় টুরিস্ট স্পট এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো।
কুয়ালালামপুরের পেট্রোনাস টুইট টাওয়ার, টিমম্যান, ল্যাংকাউয়ি, পেনং। এরমধ্যে কুয়ালালামপুর এর পেট্রোনাস টুইট টাওয়ারের সামনে ছবি না তুললে নাকি মালেশিয়া ভ্রমণ বৃথা যায় এমনটা শোনা যায় অনেকের কাছে। মালয়েশিয়ার মোটামুটি ধরনের হোটেলে থাকতে গেলে আপনাকে রাত প্রতি খরচ করতে হবে ৩৫০০ থেকে ৪০০০ টাকার মত।
মালয়েশিয়ান মুদ্রার নাম হল রিংগিত। মালয়েশিয়ার এক রিঙ্গিত সমান ২০.৩৫ টাকা।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুর এবং এটি জনপ্রিয় ভ্রমণের স্থানের মধ্যে
রয়েছে পেট্রোনাস টুইট টাওয়ার টিউম্যান, ল্যাংকাউয়ি, পেনাং।
ইন্দোনেশিয়াঃ
অন্যান্য সকল দেশের বাংলাদেশী টাকার থেকে অনেক কম হলেও মূল্য অনেক বেশি। অথচ
ইন্দোনেশিয়াতে বাংলাদেশী টাকার কম এবং সেখানকার টাকা বা রুপি বেশি যেমন
বাংলাদেশের ৬০০ টাকা সমান ইন্দোনেশিয়ার এক লক্ষ রুপিয়া। এটা খুব কমন ঘটনা যে
আপনি আপনার সঙ্গীকে নিয়ে ইন্দোনেশিয়ার যে কোন রেস্টুরেন্টে ডিনার করতে গিয়েছেন
খাওয়া শেষ করে দেখলেন আপনার কয়েক লক্ষ টাকা বিল করে ফেলেছেন।
আর এমনটি হওয়ার কারণ হবে বাংলাদেশের অল্প টাকা হিসেব ইন্দোনেশিয়াতে সেটি বেশি দেখা যায়। কম খরচে ভ্রমণের আরেকটি জনপ্রিয় ট্রাভেল ডেস্টিনেশন এই ইন্দোনেশিয়া। কিন্তামানি ভিলেজ, উলুন-দানু টেম্পল, তানহা লট, মান্কি ফরেস্ট, বালি এসব ইন্দোনেশিয়ার জনপ্রিয় স্থান।
আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশের সরকারি ছুটির তালিকা ২০২৫
আর ইন্দোনেশিয়া ভ্রমণের জন্য ভিসা নিয়ে চিন্তা নেই কারণ আপনার কাছে রিটার্ন
টিকেট থাকলে এয়ারপোর্ট থেকেই পাবেন অন এরাইভাল ভিসা। ইন্দোনেশিয়াতে রাত প্রতি
হোটেলে খরচ হবে ২৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকা। ইন্দোনেশিয়ার
মুদ্রা হল রুপিয়া। ইন্দোনেশিয়ার এক রুপিয়া সমান বাংলাদেশের ০০৬
টাকা। ইন্দোনেশিয়ার রাজধানীর নাম জাকার্তা।
ভিয়েতনামঃ কম
খরচে ভ্রমণের জন্য আরও একটি বিখ্যাত দর্শনার্থণীয় স্থান হল ভিয়েতনাম। বর্তমানে
বাংলাদেশ থেকেও প্রচুর পরিমাণে টুরিস্ট ভিয়েতনাম ভ্রমণ করে থাকে। ভিয়েতনামের
জনপ্রিয় ট্রাভেল ডেস্টিনেশন এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ড্যা নেং, মার্বেল মাউন্টেন
ও হোই আ্যন। ভিয়েতনামে থাকা এবং খাওয়া দুটোরই খরচ কম।
তাই ব্যাগ প্যাকিং ট্রাভেলাররা বিশেষ করে সোলো ব্যাক প্যাকিং ট্রাভেলারদের কাছে
ভিয়েতনাম ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ভিয়েতনামের ভ্রমণে গেলে তালিকায় রাখতে
পারেন ফুফু কুক এর নামের জনপ্রিয় একটি সমুদ্র সৈকত। ভিয়েতনামের মুদ্রার নাম
হচ্ছে ডং। ভিয়েতনামের ১ ডং সমান বাংলাদেশি ০০৩৬ টাকা। ভিয়েতনামের রাজধানী
হল হানই।
ফিলিপাইনঃ সাদা বালু সমুদ্রসৈকত ফিলিপাইন কে পরিণত
করেছে এশিয়ার অন্যতম ট্রাভেল ডেস্টিনেশন হিসেবে। এদেশে টাকার মান বাংলাদেশে
টাকার তুলনায় কম ফিলিপাইনের হোটেলের জন্য খরচ হবে বাংলাদেশী টাকায় ২০০০-২৫০০
টাকা। ঘোরাঘুরির জন্য ফিলিপাইনের ম্যানিলা আর বেরোক্যা এই দুটি জায়গায় খুব বেশি
জনপ্রিয়।
ফিলিপাইনের সম্ভবত সবথেকে কম খরচে ডাইভিং শেখানো হয়। বাংলাদেশি টাকায় ১৫০০ থেকে
২০০০ টাকার মধ্যে শিখে নিতে পারবেন রোমাঞ্চকর ডাইভিং। ফিলিপাইনের মুদ্রার নাম হল
পেসো। ফিলিপাইনের এক পেসো সমান ১.৬৪ টাকা বাংলাদেশের।
লেখক এর শেষ কথা
বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে উপরে বর্ণিত সমস্ত তথ্যর মধ্যে আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন। বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া যে সকল দেশে আপনি যেতে পারবেন এবং বাংলাদেশ থেকে যেসব দেশে অন এ্যারাইভাল ভিসায় যাওয়া যাবে, বাংলাদেশ থেকে ই ভিসা নিয়ে যেসব দেশে প্রবেশ করতে পারবেন।
ও বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন উত্তর এ সমস্ত কিছু আমরা আমাদের এই পোষ্টের মধ্যে উল্লেখ করেছি। আশা করছি আপনি আমাদের পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়েছেন। প্রবাস ভ্রমণ গাইড সম্পর্কিত এমন আরো পোস্ট পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের হোম পেজে ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
অমৃতা ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url