জ্বরের সময় কি খাওয়া উচিত
জ্বরের সময় আমাদের শরীর অনেক বেশি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং আমাদের মুখের রুচিও সেই সময় নষ্ট হয়ে যায়। ঋতু পরিবর্তন কিংবা অন্যান্য কারণে জ্বর হয়ে থাকে। জ্বরের সময় সব থেকে বেশি ভালো খাবার হয় তরল জাতীয় যেকোন খাবার খাওয়া যেমন।
এমতাবস্থায় আপনারা অনেকেই জানতে চান জ্বরের সময় ঠিক কোন কোন খাবার গুলো খাওয়া
উচিত এবং কোন কোন খাবার গুলো বর্জনীয় করা উচিত। আজকে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত
আলোচনা করব।
সূচিপত্রঃ জ্বরের সময় এর খাবার ও করণীয়
- জ্বরের সময় যে সকল খাবার খাওয়া উচিত
- ভাইরাস জ্বর কতদিন থাকে
- জ্বরের সময় গোসল
- জ্বরের সময় বমি হলে করণীয়
- জ্বরের সময় কি খাওয়া উচিত না
- দ্রুত জ্বর থেকে মুক্তির উপায়
- জ্বর নিয়ে লেখকের শেষ কথা
জ্বরের সময় যে সকল খাবার খাওয়া উচিত
ঋতু পরিবর্তন কিংবা অন্যান্য কারণে জ্বর হয়ে থাকে। জ্বর কোন বয়স অনুযায়ী হয় না এটি সবার ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে এই নিয়েই দুশ্চিন্তার কিছু নেই। এই সময় সঠিক পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়াটা প্রয়োজনীয়। প্রতি ডিগ্রি অতিরিক্ত তাপমাত্রার জন্য বিপাকক্রিয়া ৭ শতাংশ বেড়ে যায় ফলে শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তির চাহিদাও বেড়ে যায়।
এই সময় চাই পুষ্টিকর খাবার তাই এই সময় খাদ্য তালিকায় এমন খাবার রাখতে হবে যা
উচ্চক্যালোরির পাশাপাশি মুখের রুচি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। জ্বরের সময় সব
থেকে বেশি ভালো খাবার হয় তরল জাতীয় যেকোন খাবার খাওয়া যেমন।
ফলের রসঃ
বাসায় বাসার ফল দিয়ে ভিটামিন সি যুক্ত তাজা ফলের রস বানিয়ে খাওয়া যায় যেমন
কমলা মালটা জাম্বুরা সবুজ আপেলের জুস ও আনানসের রস দ্রুত জ্বরে সংক্রমণ কমাতে
সাহায্য করে। এই সকল ফলের রস যদি বাসায় বানিয়ে খাওয়া যায় তবে জ্বরের সময়
কিছুটা স্বস্তি মিলে।
চিকেন স্যুপঃ দুর্বল লাগে সেই ক্ষেত্রে
প্রোটিন ও ক্যালরি সরবরাহ করার জন্য চিকেন সুপের কোন বিকল্প নেই জ্বরে অনেক সময়
বমি ডায়রিয়ার মত লক্ষণ দেখা দেয় সেই ক্ষেত্রে এই সুখ শরীরে ইলেকট্রোলাইট
ব্যালেন্স করতে সাহায্য করে সুপের সঙ্গে সবজি মেশাতে পারলে তা থেকে আরও কিছু
ভিটামিন মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। চিকেন ভেজিটেবল স্যুপ জ্বর
পরবর্তী দূর্বলতা কমাতেও অনেক বেশি সাহায্য করে।
ডাবের পানিঃ
চরের সময় অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে দেহে পানি শূন্যতার অভাব দেখা দিতে পারে।
সেই ক্ষেত্রে শরীরের ইলেকট্রোলাইটের চেয়ে অসমতা তৈরি হয় তা পূরণের ডাবের পানির
কোন বিকল্প নেই।
মিল্কশেকঃ মিল্কশে খুবই ক্যালরিযুক্ত একটি
খাবার যদি এর সঙ্গে ওটস কিসমিস কলা বাদাম খেজুর ইত্যাদি সকল কিছু যোগ করা হয় তবে
এটি আরো বেশি পুষ্টিকর হয় তবে একটা জিনিস আমাদের খেয়াল রাখতে হবে জলের সঙ্গে
যদি ডায়রিয়ার লক্ষণ থাকে সেই ক্ষেত্রে মিল্কশেক না দেওয়াই ভালো।
যাও ভাতঃ পরের সময় চাউ ভাত খাওয়া খুবই প্রাচীন একটি প্রচলিত
কাজ। কারণ যাও ভাত জ্বরের সময় বেশ উপকারী এটি সহজ ভাবে খাওয়া যায় ভাতের সঙ্গে
পাতলা পেঁপে বা মুরগির ঝোল দিলে দিয়ে খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়।
ডিম সেদ্ধঃ জ্বরের সময় আমাদের শরীর অতিরিক্ত দুর্বল হওয়ার
সাথে আমাদের শরীরে প্রোটিন কমে যায় সে ক্ষেত্রে সেদ্ধ ডিম জ্বরের সময় প্রোটিনের
চাহিদা পূরণ করে থাকে দুধ পনির মাশরুম দিয়ে ডিম ভাজিও এ সময় খুব মুখরোচক লাগে
ডিমের পুডিংও দেয়া যেতে পারে এক্ষেত্রে।
পাতলা খিচুড়িঃ
যেহেতু জ্বরের সময় আমাদের শরীর দুর্বল থাকে এবং আমাদের মুখে রুচি থাকে না সেই
ক্ষেত্রে বিভিন্ন সবজি এবং মুরগি দিয়ে রান্না করা পাতলা খিচুড়ি খাওয়া যেতে
পারে এ সময়। রয়েছে অনেক বেশি ক্যালরি প্রোটিন ভিটামিন এবং মিনারেল এগুলো শরীরের
দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য।
ভাইরাস জ্বর কতদিন থাকে
বেশিরভাগ ভাইরাল সংক্রমণের ক্ষেত্রে ভাইরাস জ্বর তিন থেকে পাঁচ দিন স্থায়ী হয় তবে গুরুতর ক্ষেত্রে এটি দুই সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে ভাইরাস জ্বর নিজেই একটি রোগ প্রশস্ততা নয়। এটি শরীরে ক্রমাগত ভাইরাল সংক্রমণের লক্ষণ।
বর্তমানে ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ হিসেবে হতে পারে জ্বরের সাথে ঘাড় বা শরীরের ব্যথা
শরীলে উচ্চ তাপমাত্রা থাকা বমি করা তিন দিনের বেশি অব্দি জ্বর থাকা শুধু রাত করে
জ্বর আসা শরিলে বিভিন্ন প্রকার র্যাশ বের হওয়া চোখমুখ শুকিয়ে যাওয়া। খিচুনি
হওয়াসহ এই সকল লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
ভাইরাস জ্বরের কতদিন পর দুর্বলতা থাকেঃ
ভাইরাস জ্বরে পর শরীরে অনেক বেশি দুর্বলতা বোধ হয় সে ক্ষেত্রে আপনি ধীরে ধীরে
ভালো বোধ করতে শুরু করতে পারেন কিন্তু ভাইরাল পরবর্তী ক্লান্তি থেকে সম্পূর্ণরূপে
পুনরুদ্ধার করতে কয়েক মাস এবং কখনো কখনো এক বছর বা তারও বেশি সময় লাগতে পারে।
ভাইরাস জ্বর বন্ধ করার উপায়ঃ এই জ্বর ওভার দ্যা কাউন্টার
ওষুধ যেমন এসিটামিনোফেন খান। যতটা সম্ভব বিশ্রান করুন এবং হাইড্রেটের থাকার জন্য
প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন এবং ঘামের মাধ্যমে হারিয়ে যাওয়া তরল গুলি পূরণ
করুন উপসর্গগুলি উপশম করতে টামি ফ্লু এর মত এন্টিভাইরাল ওষুধ গ্রহণ এবং শরীরে
তাপমাত্রা কমাতে হালকা গরম পানিতে গোসল করা কথা বিবেচনা করতে হবে।
জ্বরের সময় গোসল
জ্বর আসলে আমরা অনেকেই মনে করি গোসল করলে মনে হয় আরো বেশি জ্বর বাড়তে পারে। তবে
চিকিৎসকরা বলে থাকেন যে কোন রোগের ক্ষেত্রেই পরিছন্নতা বজায় রাখা জরুরী।
জ্বর হলে কি ঠান্ডা পানিতে গোসল করা যাবেঃ জ্বরের সময় আমাদের শরীরের
তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। সেই সময় আমাদের ঠান্ডা লাগতে পারে এর জন্য এই সময়
ঠান্ডা পানিতে বা ঝরনাতে গোসল করা এড়িয়ে চলতে হবে আপনি আপনার শরীর যদি পুড়ে
যায় তবে ঠান্ডা স্নান একটি ভালো ধারণা বলে মনে হতে পারে তবে এটি । শরীরে কাঁপুনি
সৃষ্টি করতে পারে এবং শরীরের তাপমাত্রা হ্রাসর পরিবর্তে বৃদ্ধি পেতে পারে। অতএব
জ্বরের সময় ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলাটাই ভালো।
গরম পানিতে গোসলঃ
গোসল করলে জ্বর বেশি হবে গোসল করলে ঠান্ডা বসে যাবে এই সকল ধারনা সম্পূর্ণ ভুল
কারণ গোসল করলে শরীর ঠিক থাকে আমাদের দেশে জ্বর হলে জলপট্টি দেওয়া মাথায় পানি
ঢালা বেশি জনপ্রিয় কিন্তু জ্বরের রোগীর গোসল করা কিন্তু বৈজ্ঞানিকভাবে একেবারেই
নিষেধ নয় এই সময় গোসল করা যেতে পারে তবে বেশিক্ষণ গোসল না করাই
ভালো, জ্বরের সময়।
সর্বোচ্চ কত ডিগ্রি জ্বর হয়ঃ প্রতিটি মানুষের শরীর এবং শরীরের সবকিছু
যেমন আলাদা তেমন কারো জন্য স্বাভাবিক তাপমাত্রা যাই হোক না কেন আন্তর্জাতিক
মানদন্ডে ১০৪ ডিগ্রি তাপমাত্রাকে জ্বরের লক্ষণ এবং অসুস্থতার প্রকাশ বলে ধরে
নেওয়া হয়। আর যদি ১০৪ ডিগ্রি উপরে উঠে যায় তাহলে ডাক্তারের কাছে অবশ্যই দেখাতে
হবে।
জ্বরের সময় বমি হলে করণীয়
জ্বরের সময় শরীর দুর্বল থাকার কারণে সহজে হজম হয় না। এই ক্ষেত্রে ভারী খাবার
খেলে বমি হওয়ার কারণ দেখা দিতে পারে। ব্যাকটেরিয়াজনিত ফুটবলজনিং থেকে বমি হলে
অনেক ক্ষেত্রে বমির ওষুধের পাশাপাশি অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের প্রয়োজন হতে পারে।
এই সময় সব সময় পাতলা এবং তরল খাবার খেতে হবে যেমনঃ
- সেদ্ধ আলু
- দই
- জাউ ভাত
- সেদ্ধ ডিম
- সেদ্ধ শাকসবজি
- চিকেন স্যুপ
- পেঁপে মুরগির ঝোল
- পাতলা খিচুড়ি
ইত্যাদি দেওয়া যেতে পারে এই সকল খাবার। এই সময় শরীর বেশি দুর্বল থাকলে ৫০০ মিলি পানিতে ওর স্যালাইন গুলিয়ে একটু একটু করে রোগীকে খাওয়ানো যেতে পারে। তারপরেও এই সময় যদি বারবার বমি হয় তাহলে খাওয়ার পর মাথা উপরের দিকে দিয়ে খানিকক্ষণ বসে থাকতে হবে, আহারে সঙ্গে সঙ্গে পানি পান না করা ইত্যাদি।
তবে ব্যাকটেরিয়াজনিত ফুটবলজনিং থেকে বমি হলে অনেক ক্ষেত্রে বমির ওষুধের পাশাপাশি
অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের প্রয়োজন হতে পারে। পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণ লিক্যুইড বা
পানি পান এবং শক্ত খাবার পরিহার করা হলে বমি প্রবণতা কমতে পারে। আবার কখনো কখনো
অল্প পরিমানে পরিষ্কার মিষ্টি তরল সোডা ফলের রস এবং বরফের পপ পান করে বমি
প্রতিরোধ করা যেতে পারে। বসে থাকা অবস্থায় বা শুয়ে থাকা অবস্থায় বিশ্রাম নিতে
হবে। এতে কিছুটা হলেও বমি প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
জ্বরের সময় কি খাওয়া উচিত না
জ্বর আসলে আমাদের যেমন কিছু কিছু খাবার খেলে আমাদের শরীর সুস্থ এবং ভালো হয়
তেমনই এই সময় এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে আমাদের শরীর আরো বেশি অসুস্থ
হতে পারে। নিচে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। জ্বরের সময় জ্বর থেকে
মুক্তি পেতে ভুলেও যে সকল খাবার খাবেন না।
প্রসসেড ফুডঃ আমরা
অনেকেই চিপস, কুকিজ, বেকন সসেজের মতো প্রক্রিয়াজাতকরণ খাবার নিয়মিত খেয়ে থাকি।
আর এই ভুলটাই করে বলে আমাদের পিছু হাজারো অসুখ নিতে পারে। এমনকি জ্বরের সময় এইসব
প্রিজারভেটিক এবং কৃত্রিম রং মেশানো খাবার খেলে জ্বর সেরে উঠতে অনেকটা সময় লাগে।
তাই ভাইরাস জ্বরের কবলে পড়লে কোনমতে এসব খাবার খাওয়া চলবে না।
ফাস্টফুডঃ
জ্বরের সময় যেহেতু আমাদের মুখে রুচি থাকে না সেই সময় বিরিয়ানি, কাবাব, মমো
খেতে পারাটা স্বাভাবিক। তবে এই সময় এগুলো খাওয়া খুবই ক্ষতিকর। এমন কি এই সকল
খাবার ইমিউনিটিকে আরো দুর্বল করে দিতে পারে তাই। জ্বর থেকে দ্রুত সেরে উঠতে চাইলে
ভুলেও ফাস্টফুড খাওয়া চলবে না।
একাধিক চা বা কফিঃ জ্বরের
সময় চা এবং কফি এড়িয়ে চলাটাই ভালো। কেননা এই পানিতে রয়েছে ক্যাফিন নামক একটি
উপাদান যা কিনা জলের সময় শরীরকে একাধিক সমস্যায় ফেলতে পারে তাইতো বিশেষজ্ঞরা
জ্বরে ভুক্তভোগীদের দিনে এক থেকে দুই কাপের বেশি কফি খেতে বারণ করেন।
কোলড্রিংস খাওয়াঃ কোল্ড ড্রিংকসে মিশানো থাকে চিনি কৃত্রিম
রং সহ একাধিক ও ক্ষতিকর উপাদান তাইতো গোটা পৃথিবীর প্রথম সারির সব পুষ্টি
জ্ঞানীরা কোল্ড্রিংসের থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বিশেষত
ঠান্ডা লাগলে বার জ্বরে সময় এই পানি ভুলেও খাওয়া যাবে না। এই সকল নিয়ম মেনে
চললে জ্বরের সময় সুস্থতা অবলম্বন করা যাবে।
দ্রুত জ্বর থেকে মুক্তির উপায়
জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির দুর্বলতা কাটাতে প্রতি দিনের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন ও
আয়রনসমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। ফলের মাঝে মৌসুমী নানা রকমের তাজা ফল কমলা,
পেয়ারা, আপেল, মালটা, পাকা পেঁপে, ডালিম, আনার, লেবু জাতীয় ফল এবং ডাবের পানি
রাখতে হবে। জ্বর কমাতে সাহায্য করার জন্য আপনার কপাল ঘাড় বা কব্জিতে একটি শীতল
সাথে ওয়াশক ক্লথ রাখুন।
এই ঘরোয়া প্রতিকারটি আপনার শরীর থেকে তাপকে দূরে সরিয়ে দেয় আপনাকে ঠান্ডা এবং আরো আনন্দদায়ক রাখে। তবে বরফ ঠান্ডা জল এড়িয়ে চলাটাই ভালো। কারণ এটি শরীরে কাঁপুনি সৃষ্টি করতে পারে যে আপনার শরীরে তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। উচ্চ জ্বরের ক্ষেত্রে যা অস্বস্তির কারণ হয় আপনার যত্ন প্রদানকারী প্রেসক্রিপশন হীন ওষুধের সুপারিশ করতে পারেন।
যেমন তাই লে নল অন্যান্য আইয়ুবপ্রফেন এড ফিল মোট ট্রেন আইবি অন্যান্য লেভেল নির্দেশ নির্দেশাবলী অনুসারে বা আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী দ্বারা সুপারিশকৃতির ওষুধ ব্যবহার করলে দ্রুত জ্বর কমতে পারে। ওষুধ ছাড়াও জ্বর কমানোর জন্য আপনাকে বিশ্রাম নিতে হবে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল খাবার খেতে হবে না।
অনেক ক্ষেত্রে জ্বরের সময় ওষুধ সব সময় প্রয়োজন হয় না পর্যাপ্ত ঘুম আপনার
ইউনিয়ন সিস্টেমের অখন্ড তাকে সমর্থন করতে সাহায্য করতে পারে। তখন আপনার শরীর
ঠান্ডা জ্বর সৃষ্টিকারী ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে।
জ্বর নিয়ে লেখকের শেষ কথা
জ্বরের সময় কোন কোন খাবারগুলো আমাদের খাওয়া প্রয়োজন এবং কোন কোন খাবার গুলো আমাদের জন্য বর্জনীয় করা প্রয়োজন সেই সকল সম্পর্কে আমরা আলোচনা করেছি। জ্বরের সময় আমাদের শরীর অত্যন্ত পরিমাণে দুর্বল হয়ে যায়। এই সময় আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনের প্রয়োজন হয় কোন কোন খাবার গুলো খাওয়ার মাধ্যমে আমরা আমাদের শরীরে প্রোটিন আনতে পারি।
আশা করছি আমাদের উপরের পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়েছেন। এবং জ্বরের
খাবার সহ আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। সুস্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা
সম্পর্কিত এমন আরো পোস্ট পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের হোম
পেজে ভিজিট করুন।
অমৃতা ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url